এশিয়া কাপের হাই-ভোল্টেজ ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে জয়-পরাজয়ের বাইরে আলোচনায় এসেছে খেলোয়াড়দের আচরণ। টসের সময় দুই অধিনায়ক হাত মেলাননি, ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণীতেও পাকিস্তান অধিনায়ক ছিলেন অনুপস্থিত। বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়েছে সমালোচনা।
সাবেক তারকা শোয়েব আখতার বলেন, ক্রিকেটে রাজনীতি টেনে এনেছেন সূর্যকুমার যাদব।
প্রাক্তন উইকেটকিপার রশিদ লতিফ প্রশ্ন তুলেছেন আইসিসির নীরবতা নিয়ে: “তোমরা বিশ্বের সেরা দল হলেও খেলার পর হাত না মেলানোই তোমাদের আসল রূপ দেখিয়েছে।”
বিশ্লেষকরা জানাচ্ছেন, আইসিসির আচরণবিধিতে হাত মেলানো বাধ্যতামূলক নয়। তাই ভারতের বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ সীমিত।
তবে আইসিসি সবসময় খেলোয়াড়সুলভ আচরণ ও শিষ্টাচার রক্ষার ওপর জোর দিয়ে থাকে।
এটি কি শুধু খেলাধুলার শিষ্টাচার ভঙ্গ, নাকি দুই দেশের রাজনৈতিক সম্পর্কের প্রতিফলন? সময়ই এর উত্তর দেবে। তবে একটি বিষয় স্পষ্ট—দর্শক ও সাবেক তারকারা মাঠে মৌলিক সৌজন্য রক্ষার প্রত্যাশা এখনও জিইয়ে রেখেছেন।