১ সেপ্টেম্বর বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষে কেন্দ্রীয় বিএনপি কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। কর্মসূচি বানচালে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার দোসররা। বিগত ১৭ বছর স্বৈরাচারের গুম, খুন ও নির্যাতনের হাত থেকে মুক্তি পায়নি জনগণ। আগামী দিনে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে এবং ফ্যাসিবাদের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় খুলনা মহানগরীর কেডিএ এভিনিউস্থ তেঁতুলতলা মোড়ে সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির কার্যালয়ে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে খুলনা বিএনপি ঘোষিত তিন দিনের কর্মসূচি সফল করতে যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও শ্রমিক দলসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সাবেক নেতৃবৃন্দের যৌথ প্রস্তুতি সভার প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু।
তিনি বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে খুলনা বিএনপি ঘোষিত তিন দিনের কর্মসূচির মধ্যে ১ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে ৩টায় নগরীর কেডিএ এভিনিউস্থ তেঁতুলতলা মোড়ে সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির দলীয় কার্যালয় চত্বরে আলোচনা সভা, বর্ণাঢ্য র্যালি ও সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সফল করতে বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সকল নেতাকর্মীকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার আহ্বান জানান।
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা ইকবাল হোসেনের সভাপতিত্বে এবং ছাত্রদল নেতা শরিফুল ইসলাম বাবুর পরিচালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন এড. ফজলে হালিম লিটন, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, নজরুল ইসলাম বাবু, এড. গোলাম মওলা, আনোয়ার হোসেন, শামসুজ্জামান চঞ্চল, মজিবর রহমান ফয়েজ, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, সরদার রবিউল ইসলাম রবি, মহিউদ্দিন টারজান, আনিসুর রহমান আরজু, রিয়াজুর রহমান, সুলতান মাহমুদ সুমন, শামীম খান, ইফতেখার জামান নবীন, মিজানুর রহমান বাবু, আলমগীর হোসেন, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম সাগর, ফিরোজ আহমেদ, সাখাওয়াত হোসেন, মুশফিকুর রহমান অভি, রাজিবুল আলম বাপ্পি, হাবিব খান, আবু তালেব, মাহমুদ হাসান মুন্না, এড. মাসুদুর রহমান, মিজানুর রহমান মিজান প্রমুখ।
সভায় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনে খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক নেতৃবৃন্দের কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে ১ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে ৩টার মধ্যে সমাবেশস্থল তেঁতুলতলা মোড়ে সকলকে উপস্থিত থাকা এবং কেন্দ্রীয় কর্মসূচি অনুযায়ী দৌলতপুর থানায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
